আমি আমার রচনাবলিতে যেসব কথা বলেছি, যা প্রকাশিত হয়েছে কিংবা অচিরেই প্রকাশ হবে, যদি এগুলো কুরআন-হাদিসের বিপরীত হয় আর আমার কাছে অজ্ঞাত থাকে, তাহলে স্পষ্ট হওয়ার পর আমিই প্রথম ব্যক্তি হবো যে তা ফিরিয়ে নেবে এবং এ থেকে নিজেকে মুক্ত ঘোষণা করবে। আর মাড়ির দাঁত দিয়ে নসকে (কুরআন-সুন্নাহ) আঁকড়ে ধরবে।
____
শাইখ আসিম আল-বারকাওয়ি
বই : আমাদের আকিদাহ, শাইখের ভূমিকা।
.
.
বইটি পাইকারি কিংবা খুচরা কিনতে যোগাযোগ করুন :
সাদুক শপ | ফোন :+৮৮০১৭১১৭৩৪৬৩৮
পেইজ : https://www.facebook.com/sadooqshop
____
শাইখ আসিম আল-বারকাওয়ি
বই : আমাদের আকিদাহ, শাইখের ভূমিকা।
.
.
বইটি পাইকারি কিংবা খুচরা কিনতে যোগাযোগ করুন :
সাদুক শপ | ফোন :+৮৮০১৭১১৭৩৪৬৩৮
পেইজ : https://www.facebook.com/sadooqshop
🔥4👍2
বিশুদ্ধ তাওহিদ মানে হলো ফিলিস্তিন কোনো জাতীয়তাবাদ-সংক্রান্ত ইস্যু নয়। ফিলিস্তিন যুদ্ধ আরব জাতীয়তাবাদের জন্য নয়। ফিলিস্তিনি জাতীয়তাবাদের জন্যও নয়। ফিলিস্তিন পুরো উম্মাহর বিষয়। যদি সীমান্ত হালকাও খুলে দেয়া হয়, দেখা যাবে লাখ লাখ অনারব মুসলিম জান হাতে নিয়ে ছুড়ে মারতে এই মৃত্যু উপত্যকায় এগিয়ে আসবে। আল্লাহর নামকে সুউচ্চ করার জন্য, পবিত্র ভূমি মুক্ত করার জন্য এগিয়ে আসবে।
___
শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল
বই — নির্যাতিত উম্মাহ : চূড়ান্ত পরিসমাপ্তি
প্রকাশিতব্য, ইনশাআল্লাহ
প্রকাশনা বিভাগ, ইলমওয়েব
#ilmweb
___
শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল
বই — নির্যাতিত উম্মাহ : চূড়ান্ত পরিসমাপ্তি
প্রকাশিতব্য, ইনশাআল্লাহ
প্রকাশনা বিভাগ, ইলমওয়েব
#ilmweb
👍12❤5💯5
কসরের দূরত্ব : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা
— উসতায শাইখুল ইসলাম
.
কতটুকু দূরত্বের সফর করলে সালাত কসর করতে হবে এ ব্যাপারে উলামা কিরামের মাঝে বেশ মতানৈক্য রয়েছে। দুটো মত প্রসিদ্ধ হওয়ায় এগুলোকে সামনে আনা যায়—একটি হলো ৪৮ মাইলের দূরত্বে বের হলেই সালাত কসর করা, আরেকটি হলো কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণের দূরত্ব নয়; বরং উরফ বা প্রচলনের ভিত্তিতে যে পরিমাণ দূরত্বকে সফর বলে মনে করা হয়, সে পরিমাণ সফরের নিয়তে নিজ এলাকা ছেড়ে গেলেই সালাত কসর করা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/কসরের-দূরত্ব/
— উসতায শাইখুল ইসলাম
.
কতটুকু দূরত্বের সফর করলে সালাত কসর করতে হবে এ ব্যাপারে উলামা কিরামের মাঝে বেশ মতানৈক্য রয়েছে। দুটো মত প্রসিদ্ধ হওয়ায় এগুলোকে সামনে আনা যায়—একটি হলো ৪৮ মাইলের দূরত্বে বের হলেই সালাত কসর করা, আরেকটি হলো কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণের দূরত্ব নয়; বরং উরফ বা প্রচলনের ভিত্তিতে যে পরিমাণ দূরত্বকে সফর বলে মনে করা হয়, সে পরিমাণ সফরের নিয়তে নিজ এলাকা ছেড়ে গেলেই সালাত কসর করা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/কসরের-দূরত্ব/
👍10
তাওহিদুল আসমা ওয়াস সিফাত
—শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
.
.
সিফাতের ক্ষেত্রে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মাযহাবই আমাদের মাযহাব । এ ব্যাপারে আমরা সালাফদের আকিদাহই গ্রহণ করেছি। যার সারমর্ম হলো, কোনো প্রকার তাওয়িল (দূরবর্তী ব্যাখ্যা), তাতিল (নিষ্ক্রিয়করণ), তাহরিফ (বিকৃতি), তাকয়িফ (ধরন-নির্ধারণ) তামসিল (সাদৃশ্যকরণ) ছাড়াই আল্লাহর সুমহান গুণসহ তাঁর নাম একমাত্র তাঁর জন্যই সাব্যস্ত করা। আমাদের বিশ্বাস, সালাফরা গুণগুলো সাব্যস্ত করতেন, তাফউইদ (সিফাতের অর্থ না-জানার দাবি, অর্থাৎ সিফাতের অর্থ আল্লাহর কাছে ন্যস্তকরণ) করতেন না। আমরা বিশ্বাস করি, তাঁরা আল্লাহর নাম ও গুণাবলিকে মুতাশাবিহ (অস্পষ্ট বা দ্ব্যর্থবোধক) মনে করতেন না; বরং তাঁরা ওগুলোর অর্থ জানতেন, কিন্তু ধরন নিয়ে প্রশ্ন করতেন না।
সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়তে ভিজিট করুন :
https://ilmweb.net/আসমা-ওয়াস-সিফাত
#ilmweb
—শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
.
.
সিফাতের ক্ষেত্রে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মাযহাবই আমাদের মাযহাব । এ ব্যাপারে আমরা সালাফদের আকিদাহই গ্রহণ করেছি। যার সারমর্ম হলো, কোনো প্রকার তাওয়িল (দূরবর্তী ব্যাখ্যা), তাতিল (নিষ্ক্রিয়করণ), তাহরিফ (বিকৃতি), তাকয়িফ (ধরন-নির্ধারণ) তামসিল (সাদৃশ্যকরণ) ছাড়াই আল্লাহর সুমহান গুণসহ তাঁর নাম একমাত্র তাঁর জন্যই সাব্যস্ত করা। আমাদের বিশ্বাস, সালাফরা গুণগুলো সাব্যস্ত করতেন, তাফউইদ (সিফাতের অর্থ না-জানার দাবি, অর্থাৎ সিফাতের অর্থ আল্লাহর কাছে ন্যস্তকরণ) করতেন না। আমরা বিশ্বাস করি, তাঁরা আল্লাহর নাম ও গুণাবলিকে মুতাশাবিহ (অস্পষ্ট বা দ্ব্যর্থবোধক) মনে করতেন না; বরং তাঁরা ওগুলোর অর্থ জানতেন, কিন্তু ধরন নিয়ে প্রশ্ন করতেন না।
সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়তে ভিজিট করুন :
https://ilmweb.net/আসমা-ওয়াস-সিফাত
#ilmweb
🔥8❤3👍1
যে বিধানপ্রণয়নকারী আল্লাহর দ্বীনের বিপরীত বিধান তৈরি করে, সে মূলত নতুন একটা দ্বীন তৈরি করে। এর ফলে সে ইসলাম থেকে বেরিয়ে যায়। যখন সে আল্লাহর নাযিলকৃত আইন ছেড়ে মানুষের জন্য নতুন কোনো বিধান তৈরি করে, সে মূলত নিজেকে সরাসরি আল্লাহর প্রভুত্বে শরিক করে।
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ বই : আকিদাহর পরিশুদ্ধি, পৃষ্ঠা : ১৩৮ ]
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ বই : আকিদাহর পরিশুদ্ধি, পৃষ্ঠা : ১৩৮ ]
🔥10👍1
পাঠক অনুভূতি ২/১
.
দ্বীন সম্পর্কে জানার একদম শুরুর দিকে যখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট, কিছু পুস্তিকা/ম্যাগাজিনের সফট কপি আর ইউটিউবই অবলম্বন ছিলো, তখন থেকেই শাইখ আসিম আল-মাক্বদিসি হাফিযাহুল্লাহ-র লিখার সাথে পরিচয়। সেসময় কারো লিখা পড়ার পর প্রথম কাজ ছিলো তার সম্পর্কে গুগল করে তার পক্ষে-বিপক্ষের লিখা পড়া। ব্যক্তি সম্পর্কে অভিযোগ ও তার খন্ডন ভালোই দেখা হতো।তারপর ইউটিউবে সার্চ দিয়েও করা হতো একই কাজ। আল্লাহর অসীম অনুগ্রহে আল্লাহ সঠিক পথ চিনিয়েছেন না বললে অকৃতজ্ঞ জালিমদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সুনিশ্চিত যদিও বান্দা হিসেবে বরাবরই আমি পাপী বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত। অনলাইনে পাওয়া শাইখ আসিম আল-মাকদিসি ওরফে আবু মুহাম্মাদ আল-মাকদিসির বাংলা/ইংরেজিতে অনুদিত প্রায় সব ফাইলই বলা যায় পড়া হলেও আরবি লেকচার আর ফাইল সবই ছিলো অধরা। পরে সেগুলো পড়ার বা শোনার চেষ্টা আর করা হয়নি। বহুদিন পর ইলমওয়েবের উসিলায় আল্লাহ আবারও শাইখের লেকচার, লিখনি সামনে আনতে শুরু করলেন। আর এবারতো ঈদের উপর শুক্রবার হিসেবে থাকলো লেকচারের অনুবাদ ও একবারে বই!
ইলমওয়েব থেকে অনূদিত শাইখ আসিম আল-মাকদিসি / শাইখ আসিম আল-বারকাওয়ির বই ‘আমাদের আকিদাহ’।
শুরুতেই আসি বইয়ের ভূমিকা নিয়ে। বলা যেতে পারে সেসময় গুগল,ইউটিউব ইত্যাদি ইত্যাদির মাধ্যমে শাইখের বিরুদ্ধে যেসকল অভিযোগ আর অভিযোগের খন্ডন পড়েছি, বইয়ের শুরুতেই শাইখ অল্প কিছুকথায় সেসব তুলে ধরেছেন। আর এত অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন যে পড়ার পর আর কোনো প্রশ্ন থাকাকে "অন্তরের অন্ধত্ব" বলা ভুল হবে হবে না হয়তো।
আকিদাহ নিজে শেখার জন্য হোক কিংবা কাউকে দাওয়াহ দেওয়ার প্রয়োজনে হোক, খুব স্বাভাবিকভাবে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে তাক্বদির আর কুফর নিয়ে। “আমাদের আকিদাহ”বইয়ে এই দুই টপিক অত্যন্ত চমৎকারভাবে উঠে এসেছে।
.
দ্বীন সম্পর্কে জানার একদম শুরুর দিকে যখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট, কিছু পুস্তিকা/ম্যাগাজিনের সফট কপি আর ইউটিউবই অবলম্বন ছিলো, তখন থেকেই শাইখ আসিম আল-মাক্বদিসি হাফিযাহুল্লাহ-র লিখার সাথে পরিচয়। সেসময় কারো লিখা পড়ার পর প্রথম কাজ ছিলো তার সম্পর্কে গুগল করে তার পক্ষে-বিপক্ষের লিখা পড়া। ব্যক্তি সম্পর্কে অভিযোগ ও তার খন্ডন ভালোই দেখা হতো।তারপর ইউটিউবে সার্চ দিয়েও করা হতো একই কাজ। আল্লাহর অসীম অনুগ্রহে আল্লাহ সঠিক পথ চিনিয়েছেন না বললে অকৃতজ্ঞ জালিমদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সুনিশ্চিত যদিও বান্দা হিসেবে বরাবরই আমি পাপী বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত। অনলাইনে পাওয়া শাইখ আসিম আল-মাকদিসি ওরফে আবু মুহাম্মাদ আল-মাকদিসির বাংলা/ইংরেজিতে অনুদিত প্রায় সব ফাইলই বলা যায় পড়া হলেও আরবি লেকচার আর ফাইল সবই ছিলো অধরা। পরে সেগুলো পড়ার বা শোনার চেষ্টা আর করা হয়নি। বহুদিন পর ইলমওয়েবের উসিলায় আল্লাহ আবারও শাইখের লেকচার, লিখনি সামনে আনতে শুরু করলেন। আর এবারতো ঈদের উপর শুক্রবার হিসেবে থাকলো লেকচারের অনুবাদ ও একবারে বই!
ইলমওয়েব থেকে অনূদিত শাইখ আসিম আল-মাকদিসি / শাইখ আসিম আল-বারকাওয়ির বই ‘আমাদের আকিদাহ’।
শুরুতেই আসি বইয়ের ভূমিকা নিয়ে। বলা যেতে পারে সেসময় গুগল,ইউটিউব ইত্যাদি ইত্যাদির মাধ্যমে শাইখের বিরুদ্ধে যেসকল অভিযোগ আর অভিযোগের খন্ডন পড়েছি, বইয়ের শুরুতেই শাইখ অল্প কিছুকথায় সেসব তুলে ধরেছেন। আর এত অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন যে পড়ার পর আর কোনো প্রশ্ন থাকাকে "অন্তরের অন্ধত্ব" বলা ভুল হবে হবে না হয়তো।
আকিদাহ নিজে শেখার জন্য হোক কিংবা কাউকে দাওয়াহ দেওয়ার প্রয়োজনে হোক, খুব স্বাভাবিকভাবে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে তাক্বদির আর কুফর নিয়ে। “আমাদের আকিদাহ”বইয়ে এই দুই টপিক অত্যন্ত চমৎকারভাবে উঠে এসেছে।
👍1
পাঠক অনুভূতি - ২/২
বইটার সবচেয়ে আকর্ষণীয় আর একইসাথে অনন্য কিছু দিক হচ্ছে—
★অল্প কথায় আকিদাহ-র মূল বিষয়সমূহের সারনির্যাস এখানে এসেছে,
★তাক্বদির ও কুফর টপিক দু'টো আলাদা করে বারবার উল্লেখ করার মতো,
★প্রতিটা বিষয়ের সাথে সেই বিষয় সম্পর্কে সবচেয়ে সাধারণ ভুল-বিচ্যুতির কারণে বাতিল যেসকল ফিরকা আছে, একেবারে অল্পকথায় বইতে সেগুলোর উল্লেখ রয়েছে।
কলেবরে ছোট হওয়ায় আর জটিল তাত্ত্বিক বিষয় না থাকায় বইটা পড়তে কাউকেই খুব একটা বেগ পেতে হবে না। তবে সংক্ষিপ্ত কিন্ত আরেকটু বিস্তৃত পরিসরে ও প্রত্যেক বিষয়ের কুরআনিক অধিক দলিলাদি জানার জন্য একই প্রকাশনীর শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল হাফিযাহুল্লাহ-র "আকিদার মূলনীতি", যা মূলত আকিদাতুত ত্বহাবিয়ার ব্যাখ্যা, পড়া যেতে পারে। বই পড়ার পাশাপাশি লেকচার শোনা কিংবা কোর্স করা জরুরি। কেননা শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীলের লেকচারে শোনা... “কেবল বই-ই যদি কারো শাইখ হয়, তবে তার ভুল-ই হবে বেশি”
____
লিখেছেন : জান্নাতুল মাওয়া
বইটার সবচেয়ে আকর্ষণীয় আর একইসাথে অনন্য কিছু দিক হচ্ছে—
★অল্প কথায় আকিদাহ-র মূল বিষয়সমূহের সারনির্যাস এখানে এসেছে,
★তাক্বদির ও কুফর টপিক দু'টো আলাদা করে বারবার উল্লেখ করার মতো,
★প্রতিটা বিষয়ের সাথে সেই বিষয় সম্পর্কে সবচেয়ে সাধারণ ভুল-বিচ্যুতির কারণে বাতিল যেসকল ফিরকা আছে, একেবারে অল্পকথায় বইতে সেগুলোর উল্লেখ রয়েছে।
কলেবরে ছোট হওয়ায় আর জটিল তাত্ত্বিক বিষয় না থাকায় বইটা পড়তে কাউকেই খুব একটা বেগ পেতে হবে না। তবে সংক্ষিপ্ত কিন্ত আরেকটু বিস্তৃত পরিসরে ও প্রত্যেক বিষয়ের কুরআনিক অধিক দলিলাদি জানার জন্য একই প্রকাশনীর শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল হাফিযাহুল্লাহ-র "আকিদার মূলনীতি", যা মূলত আকিদাতুত ত্বহাবিয়ার ব্যাখ্যা, পড়া যেতে পারে। বই পড়ার পাশাপাশি লেকচার শোনা কিংবা কোর্স করা জরুরি। কেননা শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীলের লেকচারে শোনা... “কেবল বই-ই যদি কারো শাইখ হয়, তবে তার ভুল-ই হবে বেশি”
____
লিখেছেন : জান্নাতুল মাওয়া
👍3❤1