This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
ফরিদপুরের মধুখালিতে সাম্প্রতিক সময়ে মুসলিম নির্যাতনের পর হত্যার ফুটেজ।
চাইলে যার যার টাইমলাইনে দিয়ে রাখতে পারেন।
টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
ইউটিউব:youtube.com/@voiceofshahibangal
চাইলে যার যার টাইমলাইনে দিয়ে রাখতে পারেন।
টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
ইউটিউব:youtube.com/@voiceofshahibangal
ফরিদপুরে পুলিশের গুলিতে হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত ২জন মুসলিম শহীদ হয়েছে। আহত হয়েছে অসংখ্য।
এই প্রশাসন যখন ফরিদপুরে বন্দি মুসলিমদের উদ্ধার করতে গিয়েছিল তখন নাকি ৫ ঘন্টা চেষ্টা করেও কিছু করতে পারে নাই। ফাঁকা গুলি ছুড়েছে কোন হিন্দুকে টাচ করে নাই।
আজ যখন মুসলমানরা আন্দোলনে বের হয়েছে সরাসরি গুলি করে দুজনকে শহীদ করে দিয়েছে। আহত হয়েছে অসংখ্য।
🔗টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
এই প্রশাসন যখন ফরিদপুরে বন্দি মুসলিমদের উদ্ধার করতে গিয়েছিল তখন নাকি ৫ ঘন্টা চেষ্টা করেও কিছু করতে পারে নাই। ফাঁকা গুলি ছুড়েছে কোন হিন্দুকে টাচ করে নাই।
আজ যখন মুসলমানরা আন্দোলনে বের হয়েছে সরাসরি গুলি করে দুজনকে শহীদ করে দিয়েছে। আহত হয়েছে অসংখ্য।
🔗টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
এগুলো সব বাংলাদেশের চিত্র ঢাকার একই দিনে তারা নিষিদ্ধ অস্ত্র মিছিল করছে অন্যদিকে পুলিশ উগ্র বাহিনী মানুষ মেরে ফেলছে বুঝতে কি আর বাকি আছে বাংলাদেশ যেন তাদের অগ্রাসনে ঘিরে গেছে
নিউজ সংগৃহীত
t.me/voiceofshahibangal
নিউজ সংগৃহীত
t.me/voiceofshahibangal
এখানে কিসের উৎসব হচ্ছে জানেন?
স্পেনে ৫৩০ বছর ধরে প্রতি বছর বিভিন্ন শহরে এরকম উদযাপন হয়। হাতে চাবি ঝোলানো লোকটা আন্দালুসিয়ার শেষ সুলতান আব্দুল্লাহ আল সাগীরকে প্রতিনিধিত্ব করে। যেদিন ফ্রান্সের সম্রাট ফার্ডিনান্ড এর কাছে গ্রানাডা শহরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছিল। তারা ভুলেনি কিন্তু আমরা ভুলে গিয়েছি শহিদের রক্তে অর্জিত, জ্ঞানের পুন্যভূমি,মুসলিম ঐতিহ্যের ধারকবাহক আন্দালুসিয়াকে। হারানো ভূমি পুনরুদ্ধার করা যে মুসলমানদের উপর ফরজে আইন সেই চিন্তাটুকুও আমাদের মাঝে নেই।
তৈরী থাকুন আল্লাহর কাছে জবাব দেওয়ার জন্য।
টেলিগ্রাম : t.me/voiceofshahibangal
স্পেনে ৫৩০ বছর ধরে প্রতি বছর বিভিন্ন শহরে এরকম উদযাপন হয়। হাতে চাবি ঝোলানো লোকটা আন্দালুসিয়ার শেষ সুলতান আব্দুল্লাহ আল সাগীরকে প্রতিনিধিত্ব করে। যেদিন ফ্রান্সের সম্রাট ফার্ডিনান্ড এর কাছে গ্রানাডা শহরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছিল। তারা ভুলেনি কিন্তু আমরা ভুলে গিয়েছি শহিদের রক্তে অর্জিত, জ্ঞানের পুন্যভূমি,মুসলিম ঐতিহ্যের ধারকবাহক আন্দালুসিয়াকে। হারানো ভূমি পুনরুদ্ধার করা যে মুসলমানদের উপর ফরজে আইন সেই চিন্তাটুকুও আমাদের মাঝে নেই।
তৈরী থাকুন আল্লাহর কাছে জবাব দেওয়ার জন্য।
টেলিগ্রাম : t.me/voiceofshahibangal
যশোর জেলার কোতোয়ালি থানাধীন মঠবাড়ী গ্রামে পাওয়া অজ্ঞাত মৃতদেহের পরিচয় সনাক্ত নামঃ খাদিজা খাতুন @ মিতু কর্মকার। ডিবি যশোর কর্তৃক ঘটনায় জড়িত মূল আসামী মৃন্ময় ভদ্র নিলয় গ্রেফতার।
মেয়েটি মুসলিম থেকে প্রেমের টানে খাদিজা থেকে মিতু কর্মকার হয়েছিল বলে জানা যায়।
দীর্ঘশ্বাস—
যাদের ভিন্নধর্মীদের সাথে বন্ধুত্ব হয়, তাদের মানা করলে উলটো যুক্তি তর্ক দিয়ে নিজেদের বন্ধুত্ব গাঢ় থেকে গাঢ় করে, মুসলিমের থেকে বেশি প্রাধান্য দেয় অন্য ধর্মের মানুষদের। তাদের কাছে—
নাকি মানুষ সবার আগে আর ধর্ম সবার পরে, যার যার ব্যক্তিগত বিষয় এগুলো। তাদেরকে বলি, এগুলো দেখেই বিবেক খুলে না!
টেলিগ্রাম : t.me/voiceofshahibangal
মেয়েটি মুসলিম থেকে প্রেমের টানে খাদিজা থেকে মিতু কর্মকার হয়েছিল বলে জানা যায়।
দীর্ঘশ্বাস—
যাদের ভিন্নধর্মীদের সাথে বন্ধুত্ব হয়, তাদের মানা করলে উলটো যুক্তি তর্ক দিয়ে নিজেদের বন্ধুত্ব গাঢ় থেকে গাঢ় করে, মুসলিমের থেকে বেশি প্রাধান্য দেয় অন্য ধর্মের মানুষদের। তাদের কাছে—
নাকি মানুষ সবার আগে আর ধর্ম সবার পরে, যার যার ব্যক্তিগত বিষয় এগুলো। তাদেরকে বলি, এগুলো দেখেই বিবেক খুলে না!
টেলিগ্রাম : t.me/voiceofshahibangal
চট্টগ্রামে নির্মিত ১২৪ কামান বিশিষ্ট অটোমান নেভীর যুদ্ধজাহাজ।
বাংলা ছিল পঞ্চদশ শতাব্দীর শীর্ষ জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র। বাংলায় নির্মিত সেসময়কার অটোমান নেভীর একটি জাহাজের মডেল প্রদর্শিত হচ্ছে। অটোমান নেভীর অ্যাডমিরাল কামাল রেইস ১৪৯৫ সালে জাহাজটিকে অটোমান নেভীর ফ্ল্যাগশিপ হিসেবে ব্যবহার করেন। ৪ মাস্তুল বিশিষ্ট জাহাজটিতে ৭০০ নাবিক থাকতো।
উল্লেখ্য, বাংলার জাহাজ নির্মাণ শিল্প তখনকার সময়ে সবচেয়ে উন্নত ছিল তাই অটোমানরা ৫০০০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম বন্দরে বানানো জাহাজ কিনে নিয়ে যেত। ৫০০ বছর আগে তারা এত দূরের চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজের জন্য মুখিয়ে থাকতো। বুঝুন এবার তখনকার বাংলার জাহাজ নির্মাণ শিল্প ঐ যুগে কতটা অ্যাডভান্সড ছিল।
এখন গর্বের সেসব শুধুই সোনালী অতীত।😓
শাহী বাঙ্গালা, শাহী সময়.....✊
ফলো করুন t.me/voiceofshahibangal
বাংলা ছিল পঞ্চদশ শতাব্দীর শীর্ষ জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র। বাংলায় নির্মিত সেসময়কার অটোমান নেভীর একটি জাহাজের মডেল প্রদর্শিত হচ্ছে। অটোমান নেভীর অ্যাডমিরাল কামাল রেইস ১৪৯৫ সালে জাহাজটিকে অটোমান নেভীর ফ্ল্যাগশিপ হিসেবে ব্যবহার করেন। ৪ মাস্তুল বিশিষ্ট জাহাজটিতে ৭০০ নাবিক থাকতো।
উল্লেখ্য, বাংলার জাহাজ নির্মাণ শিল্প তখনকার সময়ে সবচেয়ে উন্নত ছিল তাই অটোমানরা ৫০০০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম বন্দরে বানানো জাহাজ কিনে নিয়ে যেত। ৫০০ বছর আগে তারা এত দূরের চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজের জন্য মুখিয়ে থাকতো। বুঝুন এবার তখনকার বাংলার জাহাজ নির্মাণ শিল্প ঐ যুগে কতটা অ্যাডভান্সড ছিল।
এখন গর্বের সেসব শুধুই সোনালী অতীত।😓
শাহী বাঙ্গালা, শাহী সময়.....✊
ফলো করুন t.me/voiceofshahibangal
এত কম গভীর পানিতে টর্পেডো ভেসে আসার প্রশ্নই আসেনা। প্রপালশন, গাইড্যান্স, এবং ওয়ারহেডের কারণে শ্যালো ওয়াটারে টর্পেডোর মতো অস্ত্র ফ্রি ফ্লোটিং করতে সক্ষম নয়। একমাত্র আন্ডারওয়াটার আনম্যানড ভিহিক্যালই তা পারে। এখন প্রশ্ন হলো এটি কার?
রাবনাবাদ চ্যানেলে বাংলাদেশ নেভির বৃহত্তম সমন্বিত নৌঘাঁটি এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর একটি ক্যান্টনমেন্ট স্থাপন করা হচ্ছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় ভেসে এসেছে টর্পেডো সদৃশ বস্তুটি।
আমাদের সামরিক বাহিনী, সামরিক স্থাপনা এবং সমরাস্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগ্রহ সবচেয়ে বেশী ভারতের। বার্মার এত সাহস নেই যে আমাদের উপকূলে এমন মিলিটারি টেকনোলজি এই মুহুর্তে পাঠাবে। আর বাংলাদেশ নেভিও এমন ইক্যুইপমেন্ট অপারেট করছে বলে জানা যায়নি।
তাই প্রাথমিক ধারণা গোমুত্রখোরেরা বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সামরিক স্থাপনায় স্পাইগিরি মারাতে গিয়ে তাদের একটি UUV পাঠিয়েছিলো। কিন্তু মুত্রনেশায় অপারেটর তার কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলে এবং তা জোয়ারে ভেসে চ্যানেলের ভিতর খালে ঢুকে পাড়ে।
collected
T.me/voiceofshahibangal
রাবনাবাদ চ্যানেলে বাংলাদেশ নেভির বৃহত্তম সমন্বিত নৌঘাঁটি এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর একটি ক্যান্টনমেন্ট স্থাপন করা হচ্ছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় ভেসে এসেছে টর্পেডো সদৃশ বস্তুটি।
আমাদের সামরিক বাহিনী, সামরিক স্থাপনা এবং সমরাস্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগ্রহ সবচেয়ে বেশী ভারতের। বার্মার এত সাহস নেই যে আমাদের উপকূলে এমন মিলিটারি টেকনোলজি এই মুহুর্তে পাঠাবে। আর বাংলাদেশ নেভিও এমন ইক্যুইপমেন্ট অপারেট করছে বলে জানা যায়নি।
তাই প্রাথমিক ধারণা গোমুত্রখোরেরা বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সামরিক স্থাপনায় স্পাইগিরি মারাতে গিয়ে তাদের একটি UUV পাঠিয়েছিলো। কিন্তু মুত্রনেশায় অপারেটর তার কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলে এবং তা জোয়ারে ভেসে চ্যানেলের ভিতর খালে ঢুকে পাড়ে।
collected
T.me/voiceofshahibangal
Telegram
Voice Of Shahi Bangal
অবিভক্ত বাংলার কণ্ঠস্বর
Media is too big
VIEW IN TELEGRAM
আমরা কী ভুলে গেছি আমাদের দুই শহীদ ভাই আশরাফুল ও আরশাদুল এর কথা?
তাদেরকে পিটিয়ে হত্যার পূর্বের ভিডিও।
চিনে রাখুন প্রতিটি মালাউন হায়েনাকে।
শহীদের রক্ত বৃথা যেন না যায়।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
ইউটিউব: YouTube.com/@voiceofshahibangal
তাদেরকে পিটিয়ে হত্যার পূর্বের ভিডিও।
চিনে রাখুন প্রতিটি মালাউন হায়েনাকে।
শহীদের রক্ত বৃথা যেন না যায়।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
ইউটিউব: YouTube.com/@voiceofshahibangal
#টিপু_সুলতান ।
তিনি ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা। তিনি একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তাঁর শৌর্যবীর্যের কারণে শের-ই-মহীশূর (মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন।
ভারতের স্বাধীনতাকামীতার জন্য তাঁকে ভারতের বীরপুত্র বলা হয়।তিনি বিশ্বের প্রথম রকেট আর্টিলারি এবং বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি করেছিল। তিনি তাঁর শাসনকালে বেশ কয়েকটি নতুন প্রশাসনিক ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। চালু করেছিলেন একটি নতুন মুদ্রা ব্যবস্থা এবং পাশাপাশি একটি নতুন ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থা যা মহীশূরের রেশম শিল্পের বিকাশের সূচনা করেছিল।
তিনি ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা। তিনি একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তাঁর শৌর্যবীর্যের কারণে শের-ই-মহীশূর (মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন।
ভারতের স্বাধীনতাকামীতার জন্য তাঁকে ভারতের বীরপুত্র বলা হয়।তিনি বিশ্বের প্রথম রকেট আর্টিলারি এবং বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি করেছিল। তিনি তাঁর শাসনকালে বেশ কয়েকটি নতুন প্রশাসনিক ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। চালু করেছিলেন একটি নতুন মুদ্রা ব্যবস্থা এবং পাশাপাশি একটি নতুন ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থা যা মহীশূরের রেশম শিল্পের বিকাশের সূচনা করেছিল।
পিতা হায়দার আলী মহীশূর রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন ৷ নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তাঁর মিত্র ছিল এবং ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধে সাহায্য করেছিল। শ্রীরঙ্গপত্তনম গ্রামে কাবেরী নদীর একটি ব-দ্বীপে নির্মিত একটি দুর্গ থেকে রাজ্য শাসন করতেন৷ বর্তমানে শ্রীরঙ্গপত্তনম গ্রাম দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মান্ডিয়া জেলার অন্তর্গত৷ টিপুর এক সেনাপতি মীর সাদিক বিশ্বাসঘাতকতা করে ব্রিটিশদের সঙ্গে হাত মেলান৷
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সঙ্গে যুদ্ধে ১৭৯৯ সালের ৪ঠা মে টিপু সুলতান নিহত হন।
মৃত্যু দিবসে সশ্রদ্ধ স্মরণ।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের এই মহান বীরকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন।
-আমীন
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সঙ্গে যুদ্ধে ১৭৯৯ সালের ৪ঠা মে টিপু সুলতান নিহত হন।
মৃত্যু দিবসে সশ্রদ্ধ স্মরণ।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের এই মহান বীরকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন।
-আমীন
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।
অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।
এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়, তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।
১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা।
২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।
রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল।
অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।
এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়, তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।
১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা।
২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।
রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল।
এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি।এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়, কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য।
ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর।
এবার টার্গেট বাংলাদেশ
Collected.
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত ক্রমে ক্রমে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে যুক্ত করে নেয়। প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও সুবিধা দিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও কুটনৈতিকভাবে যুক্ত করে। এই যুক্ত করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর।
এবার টার্গেট বাংলাদেশ
Collected.
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
Telegram
Voice Of Shahi Bangal
অবিভক্ত বাংলার কণ্ঠস্বর
এখন আমাদের কি করা উচিৎ?
নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার বিচার কি বাংলাদেশ প্রশাসন আদতেও করবে?
মুসলমানদের হত্যার কিসাস মুসলমানদেরকেই নিতে হবে।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার বিচার কি বাংলাদেশ প্রশাসন আদতেও করবে?
মুসলমানদের হত্যার কিসাস মুসলমানদেরকেই নিতে হবে।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
#কাশ্মীর #kashmir
যারা ফিলিস্তিন নিয়ে পেরেশানিতে আছেন তারা কী কাশ্মীর নিয়েও চিন্তা করেন?
মনে রাখতে হবে মুসলিম উম্মাহ এক দেহের মতো। মাথায় আঘাত লাগুক বা হাতে সমস্ত শরীরেই তার প্রভাব পড়ে।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
যারা ফিলিস্তিন নিয়ে পেরেশানিতে আছেন তারা কী কাশ্মীর নিয়েও চিন্তা করেন?
মনে রাখতে হবে মুসলিম উম্মাহ এক দেহের মতো। মাথায় আঘাত লাগুক বা হাতে সমস্ত শরীরেই তার প্রভাব পড়ে।
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal