শাহী বাঙ্গালাহ Shahibangalah
112 subscribers
66 photos
14 videos
2 files
82 links
আমাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল -
www.youtube.com/@shahibangalah
আমাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট -
https://www.shahibangalah.xyz
Download Telegram
তুই পড়বি ঈদের নামাজরে মন সেই সে ঈদগাহে...
যেই ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছেন শহীদ.....

কবি নজরুলের এই লাইনগুলো আমাদের জন্য নয়।এগুলো আজ ফিলিস্তিন, কাশ্মীর,ইয়েমেন ও কাশগড়ের মুসলমানদের জন্য উৎসর্গীত.....
টেলিগ্রাম: t.me/VOICEOFSHAHIBANGAL
Forwarded from Al Firdaws
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের দিনেও ফিলিস্তিনে থেমে নেই ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের গ*ণ@হ#ত্যা। গত ১০ এপ্রিল বুধবার ঈদ উদযাপনের দিন হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়ার ৩ পুত্রসহ পারিবারিক কয়েকজন সদস্যকে শহীদ করেছে ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীরা। দুঃখজনক এই ঘটনায় সমবেদনা জানিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভী আমির খান মুত্তাকী হাফিযাহুল্লাহ। তিনি ফোনালাপের মাধ্যমে জনাব হানিয়া হাফিযাহুল্লাহর প্রতি গভীর মর্মবেদনা প্রকাশ করেন। শহীদদের আত্মত্যাগ কবুলের জন্য তিনি আল্লাহর কাছে দুয়ার অভিব্যক্তি প্রকাশ করে বলেন, তাদের এই আত্মত্যাগের ফলাফল কখনও বৃথা যাবে না। অবশেষে ইহুদি হানাদারদের কবল থেকে ফিলিস্তিন একদিন মুক্ত হবে। এই ত্যাগের ফলে অচিরেই দৃশ্যমান পরিবর্তন আসবে। ফিলিস্তিনের চূড়ান্ত স্বাধীনতা অর্জনে এই ত্যাগ অবদান রাখবে। জনাব মুত্তাকি হাফিযাহুল্লাহ ফোনালাপে প্রত্যাশাগুলো দৃঢ়ভাবে ব্যক্ত করেন।
Forwarded from Al Firdaws
জনাব মুত্তাকি হাফিযাহুল্লাহ তাদের এই আত্মত্যাগকে আফগান মু*জা@হি#দদের আত্মত্যাগের সাথে তুলনা করেন। এর বদৌলতে আফগানিস্তান আজ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তিনি ফিলিস্তিনের মু*জা@হি#দ-জনতার প্রতি শুভ কামনা জানান, তাদেরকে জি*হা@দের পথে অবিচলতা, ধৈর্য ও অধ্যবসায় বজায় রাখার আহ্বান জানান।

প্রতিউত্তরে জনাব ইসমাইল হানিয়া হাফিযাহুল্লাহ ইমারতে ইসলামিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। শহীদদের আত্মত্যাগ কবুলের জন্য আল্লাহর দরবারে তিনি প্রার্থনা করেন। তিনি আফগান জনগণকে স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্রদূত হিসাবে স্বীকৃতি দেন। পাশাপাশি উভয় জাতির জান-মালের আত্মত্যাগ অচিরেই ইতিবাচক ফলাফল নিয়ে আসবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

এছাড়া জনাব হানিয়া ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আমির হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদাহ হাফিযাহুল্লাহর প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন। আফগানবাসীর জন্য কল্যাণ ও রহমতেরও দু’আ করেন তিনি।
Forwarded from Al Firdaws
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে দুই রাখালকে লক্ষ্য করে গু#লি করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। ঘটনার পর সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

৯ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর খামারভাতি এলাকার ৯১৩ নম্বর মেইন পিলার সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। পরে সামাজিক যোগযাগোগ মাধ্যমে ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়।

ভুক্তভোগী বাংলাদেশি দুই রাখাল হলেন- উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামারভাতি গ্রামের মৃত মহির উদ্দিনের ছেলে এনামুল হক (২৮) ও একই এলাকার বাবর আলীর ছেলে ইন্টু মিয়া।
Forwarded from Al Firdaws
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে বাংলাদেশ সীমান্তের জমি দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এনামুল হক ও ইন্দু মিয়া। এ সময় হঠাৎ করেই বিএসএফের এক সদস্য তাদের ধাওয়া দিলে তারা দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। ওই বিএসএফ সদস্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে তাদের লক্ষ্য করে গু#লি ছুঁড়তে ছুঁড়তে তাদেরকে ধাওয়া করতে থাকে। দুই যুবক তাৎক্ষণিক সরে গিয়ে দৌড়াতে শুরু করলে, তাদের শরীরে কোনো গু#লি লাগেনি। এ ঘটনার পর থেকেই খামারভাতি এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

ভুক্তভোগী রাখালদের অভিযোগ, প্রতিনিয়তই বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশি রাখালদের ধাওয়া করে। এমনকি অনেক সময় আটকে মারধর করে তারা।

চন্দ্রপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ছাগলকে ঘাস খাওয়াতে গেলে বিএসএফ বাধা দেয়। পরে বিএসএফ ধাওয়া করলে পালিয়ে আসার সময় তাদের লক্ষ্য করে বিএসএফ এক রাউন্ড গু#লি চালায়। যদিও ওই গু#লিতে কেউ আহত হয়নি। তারা দু’জনেই ভালো আছেন।

বিজিবি লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মোফাজ্জল হোসেন বলেন, এ বিষয়ে এখনো আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।
Forwarded from Al Firdaws
পশ্চিম আফ্রিকায় ইসলামি শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে একযুগেরও বেশি সময় ধরে দাওয়াহ ও জি*হা@দের বরকতময় ময়দানে কাজ করছেন মু*জা@হি#দগণ। মহান রব্বুল আলামিনের সাহায্যে বিজয় ও জনসমর্থনের মাধ্যমে সফলতার পথেও অনেকদূর এগিয়েছেন মু*জা@হি#দিন তথা ইসলামি প্রতিরোধ যো*দ্ধা@রা। কিন্তু বর্তমানে ইসলামের এই বিজয়যাত্রাকে থামিয়ে দিতে রাশিয়ার পাশাপাশি তুরস্কও এই যু#দ্ধে মু*জা@হি#দদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।

আফগানিস্তান ও সোমালিয়ার মতো পশ্চিম আফ্রিকাতেও ইসলামবিরোধী সরকারগুলোকে দীর্ঘদিন ধরেই সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছে তুরস্ক। সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি নতুন করে আরও একবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোর জান্তা বাহিনীর জন্য সামরিক সহায়তা পাঠিয়েছে সেক্যুলার এই দেশটি।
Forwarded from Al Firdaws
জানা গেছে যে, এবার তুরস্ক থেকে ৩টি Bayraktar TB2 এবং ২টি Akıncı সশস্ত্র চালকবিহীন আকাশযান বুরকিনা ফাসো সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেছে তুরস্ক। মনুষ্যবিহীন বায়বীয় যান ছাড়াও, রোকেটসান দ্বারা উৎপাদিত TEBER, MAM-L, MAM-T গোলাবারুদ এবং ASELSAN দ্বারা তৈরি HGK অ*স্ত্রও জান্তা প্রশাসনের কাছে পৌঁছিয়েছে তুরস্ক।

তুর্কি Bayraktar কোম্পানির সিইও, বুরকিনা ফাসোতে TB2 এবং Akıncı (HALE) সশস্ত্র ড্রোনের নতুন চালানের কিছু ছবি শেয়ার করে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে তার দেওয়া বক্তব্য অনুযায়ী, আফ্রিকার অন্যান্য দেশের মতো বুরকিনা ফাসোর জান্তা প্রশাসনের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা উন্নত ও শক্তিশালী করতে তুরস্ক থেকে সামরিক সহায়তার নতুন এই চালান পাঠানো হয়েছে।

এদিকে বুরকিনা ফাসোর জান্তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই জাতিসংঘ এবং মানবাধিকার কর্মীরা অভিযোগ করে আসছে যে, এই অঞ্চলে জান্তার হা*ম@লার প্রধান লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছেন নিরিহ বেসামরিক জনগণ। আর এসব হা*ম@লায় তুরস্কের ড্রোনগুলোও ব্যবহার করছে জান্তা বাহিনী। এমন অভিযোগের পরেও তুরস্ক জান্তা বাহিনীকে এসব বিধ্বংসী ড্রোন ও অ*স্ত্র দিচ্ছে, আর দাবি করছে এর মাধ্যমে জান্তা বাহিনী বেসামরিকদের রক্ষা করবে।
শহর ফরিদপুর ও গণিকালয়ের ডেরা:
কার কান্না কতো ভারি?

আবাসিক এলাকা হিসেবে রথখোলা কিংবা সিংপাড়ার বাসিন্দাদের জন্যই নয়,
এটি বরং শান্তশিষ্ট ফরিদপুর শহরের বুকে তৈরি হয়ে থাকা প্রায় অর্ধশতকালের
একটি দগদগে ঘা;
যার কোন উপশমের পন্থা অদ্যাবধি বের করা যায়নি।
পাক-ভারত উপমহাদেশের প্রখ্যাত আউলিয়া শেখ ফরিদ রহ. এর নামে প্রতিষ্ঠিত শহরের কথা এটি।
নদীর এপাড়ে পূর্ব খাবাসপুর। লঞ্চঘাটে দড়ি বেধে নৌকা পারাপার হতো তখন। সেই ছোটবেলায় প্রতিদিনই মাছ কিনতে এ পথে যেতাম। যাওয়ার পথে, আবার ফেরার সময় হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজারের পিছনের রাস্তার এপাড়ে দেখতাম এই গণিকালয়।
ছালার পর্দা ঘিরে সেজেগুজে খদ্দেরের অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকা এই সব গণিকার দলের কাষ্টমারের বেশিরভাগই নিম্ন আয়ের মানুষ।
যারা আসলে শিক্ষার অভাবে বিনোদনের সংজ্ঞা কি তাই জানতে পারেনি সারাজীবন। হয়তো,
একঘেয়ে জীবনে একটু স্ফূর্তির লোভে টোটকা উপায় হিসেবে বেছে নেয় ওই অন্ধকার গলি। তার সাথে মাদকাসক্ত যুবক, শিক্ষিত বেকার, উঠতি বয়সী কিশোর থেকে মার্কেটের বুড়ো দোকানি, পরিবহনের শ্রমিক; কত রকমের মানুষ! একটু পৌরুষত্ব খাটাতে দু'পয়সায় কিনে নেয়া ওই বারবনিতার উপরে চড়ে নিজেকে 'ছুপা রুস্তম' হিসেবে জাহির করার কি কসরৎই না তাদের হররোজ!
কেউ কেউ নাকি রোজই যেতেন শেষে সিফিলিস আর গণোরিয়ায় টানাটানি।
কারো আবার বান্ধা নারীও ছিলো সেখানে! কেউ আবার তাদের প্রেমে পড়ে ঘর-সংসার ছেড়ে সেখানেই ঘর বাঁধার স্বপ্নে বিভোর!
এদিকে,
কত গৃহবধূর স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় ওই নারীদের এই বিষাক্ত ছোবলে!
কত সন্তান বাবার পরিচয় দিতে পারেনা এই লজ্জায়!
কত বাবা-মা ছেলের বদঅভ্যেস জেনে নিরবে কাঁদে 😪

ভিতরে দেহের পসরা, বাইরে মদ আর গাঁজার বেচাকেনা!
পয়সাই পয়সা!
শুধুই কি খদ্দেরের আনাগোনা?
কত কিসিমের মানুষের ধান্দার ফিকির সেখানে?
নতুন আসা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের জন্য লাইসেন্স করে দিতে উকিলের মুখচেনা মোহরি থেকে পুলিশের সোর্স, সাংবাদিক, পাড়ার গুন্ডা, পকেট মার, ছিঁচকে চোর, সাক্ষাৎ খুনি, ছিনতাইকারী, ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী!
এখন আর তেমন যাওয়া হয়না ওপথে কাজ ছাড়া।
তবে যদিও বা যাওয়া হয়,
সেখানে এখনো তাদের দেখি।
হয়তো পুরনো মুখগুলো বদলে গেছে।
নতুনের আমদানি হয়েছে।

পেশাগত কাজে বছর কয়েক আগে লোক মারফত আমাকে একবার সেখানে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল সেখানকার এক ডাকসাইটে সর্দারনি।
নাম তার 'ববি'।
সুন্দরী এই দেহোপজীবিনীর হাতে কত যে মেয়ের জীবন নষ্ট হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। সর্বশেষ ক'দিন আগেও দু'টি মেয়ে উদ্ধার হয়েছে সেখান থেকে।
যাদের চাকরির প্রলোভনে সুদূর ফেনি আর চাঁদপুর থেকে ঢাকা হয়ে নিয়ে এসে এই ববির কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলো দুই যুবক।
কোতোয়ালি থানার পুলিশ একজনকে উদ্ধার করতে যেয়ে আরেকজনের সন্ধান পায়। সেই মামলায় এই ববি এখন পলাতক।
সেবারের ঘটনাটিও প্রায় এমনই ছিলো। ববির ডেরা থেকে রাত গভীরে পালিয়ে লোকজনের সহায়তায় পড়েছিল পুলিশের হাতে।
থানায় নিয়ে আসার পরে তার কথাবার্তা জেনে ছেড়ে দেয়ার পরে থানার বাইরে অপেক্ষমান সর্দারনি ববির দালালেরা আবার তাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায় সেই অন্ধকার গলিতেই।
তখন আমার এক পরিচিত ছোট ভাই কাজ করতো সিঙ্গারের শোরুমে।
সেখানে একটি পণ্য কিনতে যেয়ে তার সাথে আলাপচারিতা গড়ে তুলে ববি।
তারপর যখন সে জানতে পারে তার এক ভাই আছে সাংবাদিক, তখন সে যুবকটির মাধ্যমে আমাকে ডেকে নেয় তার ডেরায়।
আসলে আমাকে সেই ছোট ভাইটি আগে বলেনি কোথায় যেতে হবে, কেনো যেতে হবে।
ববি চেয়েছিলো, তারা যে মেয়েদের জোর করে সেখানে আটকে রাখেনা, বরং মেয়েরাই স্বেচ্ছায় তাদের সাথে ভালোবাসার বন্ধনে থেকে যায় সে খবরটি যেনো আমি ছাপি।
শেষমেশ যখন ববির ডেরায় যাওয়ার পরে সেই মেয়েটিকে আমার সামনে নিয়ে এলো,
তার কাছ থেকেই শুনলাম সবকিছু।
আমি তার কথা শুনে তার অব্যক্ত সারমর্মটুকু বুঝার চেষ্টা করলাম।
অনুভব করলাম, এসব মেয়েরা আসলে নিজেদের অধিকার সম্মন্ধে কতটাই বেখবর। কতোটা জিম্মি এরা এই চোরাগলির ঘেরাটোপে।
সবকিছু জেনে যখন আমি খবর ছাপলাম, সঙ্গতকারণেই তা পছন্দ হয়নি সর্দারনি ববির।
যা সে পরে সেই ছোটভাইকে বলেছিলো এবং উদ্দেশ্য হাসিল হবেনা জেনে সেই ছোট ভাইয়ের সাথে পরে আর যোগাযোগ রাখেনি।
এই ববির এক বোনের নাম ফুরফুরি বেগম।
রথখোলা পতিতাপল্লীর আরেক কেউকেটা।
আমি দেখলাম, ববির মায়ের দোতলা বিল্ডিংয়ের প্রায় ৩০টির মতো রুমে তাদের এই কারবার।
আমি জানতে চাইলাম- এই বাড়ি কি আপনার? সে বললো- না, এটি আমার মায়ের।
আমি বললাম- আপনার আম্মা কোথায়?
ববি জবাবে বললো- আম্মা হজ্বে গেছেন।
তার এই জবাব শুনে আমার আকাশ থেকে পড়ার দশা।
বাড়িতে রীতিমতো দেহোপসারিনীদের হারাম ব্যবসা জারি রেখে তার আম্মা হজ্বে গেছেন!
এই সব কেচ্ছা কারবার দেখে আমার আসলে কিইবা বলার থাকে?
ছোটবেলায় যখন কুমার নদে গোসলে নামতাম, নদীর পানিতে ভেসে আসতে দেখতাম কনডমের সারি। ভাসতে ভাসতে নদীর পাড় ঘেষে সেগুলো গায়ের কাছাকাছি চলে আসতো। কিছু শিশু হয়তো বেলুন ভেবে ফুলানোর জন্য সেগুলো মুখে পুড়ে নিতো। গণিকালয়ে পুরুষত্ব দেখনো খদ্দেরদের শীর্য-বীর্য মাখানো সেইসব কনডম দেখে আমার আর ঘেন্নায় গোসল করতে মন চাইতো না নদীতে।
তবু রোজই দেখতে পেতাম সেসব ভাসছে নদীর পানিতে।

আমার আসলে বুক চেপে কান্না আসে শহরের বুকে এমন একটি অন্ধকার জগতের অভয়ারণ্য দেখে।
সেখানে স্বাভাবিক জীবন হারানো অগণিত মাবোনের জন্য কষ্ট হয়;
কিছু করতে পারিনা চোখের সামনে তাদের অসহায়ত্ব দেখে।
যাদের সাজগোজের আড়ালে রয়েছে ববিদের মতো সর্দারনিদের হাতে নির্যাতন-নিষ্পেষণের না জানা হাজারো করুণ অধ্যায়।
রয়েছে প্রতিরাতে তাদের ডুকরে কান্নার শত শত আখ্যান।
সেই খবর কেউ রাখেনা 😪
আহ্ সেখানে কত শত মেয়ে রয়েছে যাদের নিজের অজান্তেই ঠাই হয়েছে এই চোরা গলিতে।
তাদের কতজন মেয়েই বা লাইসেন্স নিয়ে একাজে নামে!
তাদের বেশিরভাগেরই কমবয়সেই ফাঁদে পড়ে একাজে হাতে খড়ি। লাইসেন্সতো টাকা হলেই জুটে যায়।
কতশত মেয়ে প্রতিবছর দালালের খপ্পরে চাকরির নামে গোপনে এখানে বিক্রি হচ্ছে।
আর কাগুজে লাইসেন্সও জুটে যাচ্ছে তাদের কপালে।

দাস প্রথা উঠে গেছে বহু আগে পৃথিবী থেকে।
কিন্তু নব্য এই গণিকালয়ে সর্দারনিদের হাতে বিক্রি হয়ে কত শত মেয়ে যে তাদের দাসী হয়ে ভয়ংকর নির্যাতনের শিকার হচ্ছে,
সে খবর কি নারী স্বাধীনতার
প্রবক্তারা রাখেন?
এরা আসলে এখানে এক ধরনের যৌনদাসী।
খদ্দেরদের দাসী, সর্দারনীদের দাসী,
মনোবিকারগ্রস্ত সমাজের দাসী।
তাদের কোন অধিকার নেই স্বাভাবিক জীবনে ফেরার।
তাদের সন্তানদের অধিকার নেই সমাজে স্বাভাবিকভাবে বড় হয়ে ওঠার।
এই ফাঁকে এনজিওর নামে ব্যবসা চলে।
সমবায় সমিতির নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে মহাজনি কারবারিরা তাদের সাথে প্রতারণা করে,
কাস্টমারেরা তাদের বঞ্চিত করে,
সর্দারনী তাদের ঠকায়;
তারা এর কোন প্রতিকার চাইতে পারেনা বাইরের সমাজে এসে।
কারণ, একটি লাইসেন্স তাদের বলে দিয়েছে তুমি চার দেয়ালে বন্দি।
তোমার কাজ শুধু মানুষের ভোগের পণ্য হয়ে টাকা কামানো।
স্বাভাবিক মানুষের মতো চলাফেরার অধিকার নেই তোমার।
একসময় এই পতিতারা বাইরে বেরুলে পায়ে জুতা বা স্যান্ডেল পড়তে পারতো না।
এখন অবশ্য দিন বদলেছে।
তারা এখন বিভিন্ন বাসাবাড়িতে ভাড়ায়ও যায়। ফ্ল্যাটবাসা ভাড়া নিয়ে নাকি অনেকে একাজ করাচ্ছে মেয়েদের দিয়ে।
খরচ মেটাতে অনেকে কাঁচা টাকা কামাইয়ের সুযোগ হিসেবে বেছে নিচ্ছে এই কারবার। শহরের উপকন্ঠে গঙ্গাবর্দীতে নাকি এমন আরেকটি আস্তানাও গড়ে উঠেছে।
এনিয়ে সেখানকার মানুষের অভিযোগের অন্ত নেই।
তবে অভিযোগ করেও কোন কাজ হয়না।
কি এক অদৃশ্য কারণে এসবের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়না কখনো!
অথচ এদের কারণে
এই শহরের কতশত কত হাজার যুবক সেখানে নরকের পথের যাত্রী হয় প্রতিদিনে,
তার খবর কে রাখে?
প্রশ্ন জাগে-
আইন করে এদেশে পতিতাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া কি খুব জরুরি ছিলো? জরুরি ছিলো কি মদ আর মাতালের লাইসেন্স চালু করা?
অবশ্য লাইসেন্সের ব্যবস্থা না হলে অবৈধভোগীদের আইনের ভয় দেখিয়ে টুপাইস হাতিয়ে নেয়ার সুযোগ থাকতো না।
আবার একটা শ্রেণির কাছে মনে হয় ইংরেজরা চিরকালই অনুকরণীয়। ব্রিটিশদের মতো ফিটবাবু হতে হবে তাই তাদের কলোনিয়াল সিস্টেম ভাঙ্গার পক্ষে নন তারা।
যারা আমাদের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধা করেনি, আমাদের সম্পদ লুট করে আমাদেরই গোলাম বানিয়ে রেখেছে; সেই ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া ঔপনিবেশিক আইনের মারপ্যাঁচে এখনো এই দেশে নষ্ট হওয়ার, অন্যকে নষ্ট করার সরকারি লাইসেন্স পাওয়া যায়!

আবার অন্যদিকে,
সমাজের চুড়ান্ত অবক্ষয়ের এই অন্ধকার জগতের কালো দিকটি ঢেকে রাখতে,
তাদের সব অপকর্ম আড়াল করে মহানুভবতার দৃষ্টান্ত হিসেবে তাদের আদরনীয় করে রাখারও কিছু পদ্ধতি চালু হয়ে গেছে এই সমাজে।
আমাদের ফরিদপুরে এমনই একজন হলেন পারুল বাড়িওয়ালি। নিজের বাড়িতে শত শত মেয়েকে এই অসৎ কাজে বাধ্য করিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়া এই সর্দারনিকে কেউ কেউ মহীয়সীও বানিয়ে দেয় পারলে!
ইনিয়েবিনিয়ে তাদের অসহায়ত্বকে তুলে ধরে মনে হয় বৈধতা দিতে চায় তাদের সব অপকর্মের। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণে পারুল বাড়িওয়ালির অনুদান বড় মুখ নিয়ে প্রচার করা হয়।
অথচ একথা বলার আগে নিজেদেরই লজ্জা পাওয়ার কথা ছিলো, যাদের সামাজিক স্বীকৃতি নেই, তাদের কাছেই হাত পাততে হচ্ছে বলে।
কখনো কি ভেবেছেন এই অনুদানের টাকার কতোটা জমা হয়েছে সেইসব নিগৃহিত নির্যাতিত মেয়েদের ঠকিয়ে, যাদেরকে তারা বলে ছুকড়ি, সেই ছুকড়িদের বঞ্চিত করে, সর্দারনিদের এই নব্য দাস প্রথার বদৌলতে এই অনুদানের জোগাড়?
কত কষ্টের উপার্জন এসব তাই না?
অথচ এই উপার্জনে কার কষ্ট কতো বেশি সেই হিসাব সবার অজানাই থেকে যায়।
জানার চেষ্টাও করেনা কেউ কখনো!
এই শহরেতো মাদ্রাসার লিল্লাহ বোর্ডিংও চলেও বাইজির দানে।
ভিক্ষার চাল কাড়া আর আকাড়া, কথায় আছে না!
আচ্ছা, এই শহরে হাউজির টাকায়ওতো ক্রিড়ামুলক কতো কাজ চলতো!
ওই যে, উঠাও বাচ্চা বলে সারা শহরে কুপন বিক্রির টাকায় কত মানুষ মোটরসাইকেল পেলো ২০ টাকায়, কতলোক লাখপতি হলো; তাই বা কম কিসে?
কেনো এসব বন্ধ হলো!

আর হ্যাঁ,
বেশ্যা শব্দটি একটি গালি। খুবই নিকৃষ্ট গালি। তাই পেটের টানে নিয়তির করুণ পরিণতিতে গণিকালয়ে আটকে যাওয়া মেয়েদের বেশ্যা নয়, অন্য কিছু বলি।
কারো কাছে এই শব্দ আবার সিডুউসের মতো একধরনের সুড়সুড়ি জাগানিয়া।
আমি তাই সম্মান করে এই নারীদের বলি 'রুপোপজীবিনী'।
রুপ বিক্রি করে টাকা কামাই করার মেশিন। যদিও এই রথখোলায় বেশিরভাগেরই সেখানে রুপহীন কদর্য বটে।
আসল চেহারা ঢাকতে রঙচঙ মেখে সেজেগুজে মনোরঞ্জনে নামে।
এদের বাইরে যতোটা না তারচেয়ে ভিতরেরটা আর বিবর্ণা।
এই তারাই হতাশায় নিমজ্জিত কারো পকেট কেটে সেই টাকা তুলে দেয় সর্দারনির হাতে।

আচ্ছা, ঠিক কি কারণে এই পেশার উদ্ভব সঠিক বলতে পারেন?
ফরিদপুর শহরের বুকে এরা কোন পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে এমন আস্তানা বানিয়ে নিলো তারই বা সঠিক কারণ জানেন?
সেসব কথা পরে জানার চেষ্টা করবো।
এখন একটি প্রশ্ন শুধু করি-
এইসব গণিকার এই বাবুরা এই সমাজে কি কাজে লাগে?
নির্মম হলেও সত্যি যে-
সময় বদলেছে, বদলেছে জীবন;
কিন্তু এই প্রাগৈতিহাসিক অভিশপ্ত পেশা আজো বদলেনি!
ভেবে দেখিনি,
এদের ঘরে কোন অতৃপ্ত স্বামীর গমনাগমনে
কত নারীর সংসার ভাঙ্গে।
সে গবেষণা হয়না কেনো?
সেই ছোটবেলায় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস 'একা এবং কয়েকজন' পড়েছিলাম।
সেখানে সূর্য নামে একটি চরিত্র আছে। বনেদি জমিদারের নাতি দারুন সুদর্শন সূর্য শৈশবে পড়েছে বোর্ডিং স্কুলে। একসময় স্বদেশী আন্দোলন থেকে প্রেম আর তারপর বিরহ হৃদয়ের কষ্ট নিয়ে বাইজির ডেরায় আশ্রয়। তারপর একদিন মৃত্যু। সূর্যের এই করুণ দশার বর্ণনা পড়ে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। জানিনা, এই শহরে সূর্যের মতো কত জীবন এমন তছনছ হয়েছে এই রথখোলায় গণিকাপ্রাপ্তির অবাধ সুযোগ পেয়ে!

আসলে ফরিদপুরের এই রথখোলার গণিকালয় এখন দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক ওম্যান ট্রাফিকিংয়ের মিডল সেন্টারে পরিণত হয়েছে।
আপনাকে এখানকার মেয়েদের কথাই আগে ভাবতে হবে। তারা কিভাবে এখানে এলো? কেমন জীবন তারা উপভোগ করছে। তাদের বা তাদের সন্তানদের পরিণতিই বা কি? কতটুকু ঝুঁকি তারা বাইরের মানুষদের জন্য তৈরি করছে। তাদের ভবিষ্যৎ কি? নতুন করে কত শত মেয়ে তাদের খপ্পরে এসে এখানে যৌনদাসত্বের শিকার হচ্ছে।
আজ থেকে প্রায় দুই যুগ আগে এই রথখোলা গণিকালয় থেকে ভেগে যাওয়ার সময় সুমি নামে একটি মেয়েকে সর্দারনিদের কবল থেকে রক্ষার আরেকটি তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। রয়েছে কুলসুম নামে এক মেয়েকে উদ্ধার করে আইনি ঝামেলা ছাড়াই বাবার কোলে ফিরিয়ে দেয়ার সুখ স্মৃতির কথা।
সেসব কথা আরেকদিন বলবো।
আজ বলি অন্য কথা;
মানবপাচারের আন্তর্জাতিক বাজারের বিরাট ক্ষেত্র এই রথখোলা গণিকালয়।
একটু সুযোগ পেলে থাইল্যান্ডের মতো রমরমা নারীর বাজার গড়ে তোলা যায়। তাতে এই শহরের গরিবি দুর্নামও ঘুচে!
সন্তানদের নিয়ে জমজমাট মনোরঞ্জনের জন্য ডায়মন্ড হারবারের মতো স্পেশাল রিসোর্ট গড়ে তোলা যায়!
নদীর ঝিরিঝিরি বাতাসে
রাতের আধারে নগ্ন মুখগুলো মুখোশ বেধে সেলিব্রেট করতে পারে উদ্দমতার বিকৃত স্বাদ! ক্ষতি কি তাতে!
অবশ্য,
সেই পথে কার লাভ কত বেশি সেটিই ভাবনার বিষয় এক্ষণে।

লেখা: হারুন আনসারী।
সংগৃহীত

টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
আজ ঐতিহাসিক ১৮'ই এপ্রিল।

বড়াইবাড়ি দিবস। ২০০১ সালের আজকের এই দিনে কুড়িগ্রামের রৌমারী এলাকা দখলের উদ্দেশ্যে ভ।রতীয় সেনাবাহিনী ও বিএস*এফের সমন্বয়য়ে গঠিত ৫০০ সৈন্যের ফোর্স নিয়ে মাত্র ১১ সদস্যের বিডিআর ক্যাম্প আক্র*মন করে।

ভারতীয় সৈন্যদের আকস্মিক গুলিতে শহীদ হন বিডিয়ারের এক ল্যান্স নায়েক।

কিন্তু বাকি ১০ বিডিআর সৈন্য মাত্র ২টি সাব-মেশিন-গান আর সাধারণ অস্ত্র নিয়ে ৫০০ ভারতীয় সৈন্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে এবং
১ম আক্রমনেই ১৮-টা ভারতীয় বাহিনীকে জাহান্নামে টিকিট ধরিয়ে দেয়।

এর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বাংলাদেশ যুদ্ধক্ষেত্রে ৪০০ বিডিয়ার পাঠায়, বিডিআর-এর পূর্ণ আক্রমণে ভারতীয় সৈন্য মারা যাওয়া শুরু করলে ভারতীয় বাহীনি আনুমানিক ১৭৪-টি মৃতদেহ নিয়ে পালাতে সক্ষম হয়।

বাকি ১৮-টি লাশ সীমান্তেই পড়ে থাকে, কিছু ভারতীয় সৈন্য দ্বি-বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে অস্ত্র ফেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় আটক হয়।

এই যুদ্ধে প্রতক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য করে গ্রামবাসী।মাত্র ১০ জন বিডিআর সেনার কাছে টিকতে না পেরে শেষে ভারতীয় সৈন্য পালাতে থাকে। তখন অনেকেই গ্রামবাসী হাতে ধরা পড়ে এবং উদুম ক্যালানি খায়। এই যুদ্ধে বাংলাদেশের মাত্র ৩ সেনা শাহাদত বরণ করেন।
টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
এটাতো কেবল মহড়া সামনে আরও আসতেছে এটা বুঝাই যাচ্ছে।একটা বিশ্বস্ত সূত্রে কিছুদিন আগে জানতে পেরেছিলাম ফরিদপুরে ভারতের RSS এর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছে কিন্তু প্রয়োজনীয় প্রমাণাদির অভাবে প্রচার করতে পারিনি। তবে ফরিদপুরের সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনা প্রাপ্ত সংবাদকে পরিপূর্ণ প্রমাণ না করলেও কিছুটা হলেও সত্যায়িত করে।
টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
আজ বিশ্বকবি আল্লামা ইকবালের মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৩৮ সালের ২১ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
টেলিগ্রাম:t.me/voiceofshahibangal
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
দেখুনতো ভিডিওটা দেখে অন্তরে নাড়া দেয় কিনা?ওয়াজের ময়দানে স্লোগান দেওয়া হয়-
"ইসলামের শত্রুরা হুশিয়ার সাবধান "
কিন্তু পরিস্থিতি বলছে হুশিয়ারি ও সাবধানতা আমাদেরই বেশি প্রয়োজন। কে জানে দাদাদের পরবর্তী টার্গেট হয়তো আমি অথবা আপনি!
হয়তো নিজেরা প্রতিরোধের প্রস্তুতি নেন অথবা নিজের পিতা-মাতাকে প্রস্তুত করুন আহাজারির জন্য!
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম হাসান (২৬)।

তথ্যসূত্র: jamuna tv
টেলিগ্রাম: t.me/voiceofshahibangal