‘আল্লাহ তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন যেন তোমরা পুনরায় এরকম কাজ কখনো না করো, যদি তোমরা ইমানদার হও।’

[ সুরা আন-নুর, ২৪ : ১৭ ]

#ilmweb

‘তোমার রবের যে কিতাব (কুরআন) তোমার কাছে ওহির মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে তা পাঠ কর। তাঁর বাণীসমূহ কেউ পরিবর্তন করতে পারে না এবং তাঁকে ছাড়া তুমি কোনো আশ্রয়স্থল পাবে না।’

[ সুরা আল-কাহফ,  ১৮ : ২৭ ]

#ilmweb

‘অবশ্যই আমি দাউদ ও সুলাইমানকে জ্ঞান দিয়েছিলাম। তারা বলেছিল, সকল প্রশংসা সেই মহান আল্লাহর যিনি আমাদেরকে তাঁর অনেক মুমিন বান্দার ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন।’

[ সুরা আন-নামল,  ২৭ : ১৫ ]

#ilmweb

‘তারা যেসব কাজ করেছে আমি তার দিকে মনোনিবেশ করব এবং সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করব।’

[ সুরা আল-ফুরকান, ২৫ : ২৩ ]

#ilmweb

‘নিশ্চয়ই এই কুরআন সর্বাধিক সঠিক পথ দেখায় এবং সৎকর্মশীল মুমিনদেরকে এই সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য বড় পুরস্কার রয়েছে।’

[ সুরা আল-ইসরা, ১৭ : ৯ ]

#ilmweb

‘তারা বলবে, হায় আমাদের দুর্ভাগ্য! এটাই তো প্রতিদানের দিন।’

[ সুরা আস-সাফফাত,  ৩৭ : ২০ ]

#ilmweb

‘যমিনে এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যে এমন কোনো মুসিবত আপতিত হয় না, যা আমি সংঘটিত করার পূর্বে কিতাবে লিপিবদ্ধ রাখি না। নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ।’

[ সুরা আল-হাদীদ, ৫৭ : ২২ ]

#ilmweb

‘সে আল্লাহকে ছাড়া এমন কিছুকে ডাকে যা তার কোনো ক্ষতি করতে পারে না এবং যা তার কোনো উপকারও করতে পারে না। এটাই হল সুদূর (চরম) বিভ্রান্তি।’

[ সুরা আল-হাজ্জ, ২২ : ১১ ]

#ilmweb

‘মুসা তাকে বলল, আপনাকে যে সৎপথের জ্ঞান শেখানো হয়েছে তা থেকে আমাকে কিছু শিখাবেন, এই উদ্দেশ্যে আমি কি আপনার সঙ্গী হতে পারি?’

[ সুরা আল-কাহফ, ১৮ : ৬৬ ]

#ilmweb

‘নিশ্চয়ই আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু আল্লাহর জন্য, যিনি সকল সৃষ্টির রব।’

[ সুরা আল-আনআম, ৬ : ১৬২ ]

#ilmweb

‘আল্লাহ রাত ও দিন পরিবর্তন করেন। এতে অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্নদের জন্য নিশ্চয়ই একটি শিক্ষা রয়েছে।’

[ সুরা আন-নুর, ২৪ : ৪৪ ]

#ilmweb

‘আমি তাদেরকে অল্পকালের জন্য (দুনিয়ার সুখ) উপভোগ করতে দেব। তারপর তাদেরকে এক কঠিন আযাব ভোগ করতে বাধ্য করব।’

[ সুরা লুকমান,  ৩১ : ২৪ ]

#ilmweb

‘আর আমি মারইয়াম-পুত্র ও তার মাকে নিদর্শন বানালাম এবং তাদেরকে অবাসযোগ্য ও ঝর্নাবিশিষ্ট এক উঁচু ভূমিতে আশ্রয় দিলাম।’

[ সুরা আল-মুমিনুন, ২৩ : ৫০ ]

#ilmweb

‘(স্মরণ করো) যেদিন তিনি বলবেন, তোমরা যাদেরকে আমার শরীক মনে করতে তাদেরকে ডাক। তারা তাদেরকে ডাকবে, কিন্তু তারা তাদের ডাকে সাড়া দিবে না। আমি তাদের মাঝখানে একটি ধ্বংস-গহ্বর রেখে দেব।’

[ সুরা আল-কাহফ, ১৮ : ৫২ ]

#ilmweb

‘আল্লাহর কাছে নিকৃষ্টতম প্রাণী হল বধির ও বোবারা (অবিশ্বাসীরা), যারা কিছু বোঝে না।’

[ সুরা আল-আনফাল, ৮ : ২২ ]

#ilmweb

‘আমি যে জনপদকেই ধ্বংস করেছি, তার জন্য ছিল একটি নির্দিষ্ট লিখিত সময়কাল।’

[ সুরা আল-হিজর, ১৫ : ৪ ]

#ilmweb

‘ইউসুফ যখন যৌবনে উপনীত হয়, তখন আমি তাকে প্রজ্ঞা ও জ্ঞান দান করি। এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদের পুরস্কৃত করি।’

[ সুরা ইউসুফ, ১২ : ২২ ]

#ilmweb

‘তিনি সেই সত্তা যিনি তাঁর রাসুলকে পথ-নির্দেশ ও সত্য দ্বীনসহ পাঠিয়েছেন সব দ্বীনের ওপর এই দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য, যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে।’

[ সুরা আত-তাওবাহ, ৯ : ৩৩ ]

#ilmweb

‘হে আমার রব! তোমার কাছে এমন কিছু চাওয়া থেকে আমি তোমার আশ্রয় চাচ্ছি যে বিষয়ে আমার কোনো জ্ঞান নেই। তুমি যদি আমাকে ক্ষমা ও অনুগ্রহ না করো তাহলে আমি ক্ষতিগ্রস্থ হব।’

[ সুরা হুদ, ১১ : ৪৭ ]

#ilmweb

❝তুমি এমন এক সময়ে বসবাস করছ যে সময়ে বসবাস করা থেকে নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাহাবাগণ (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) পানাহ চাইতেন। অবশ্যই দ্বীন এর যেকোনো ব্যাপারে তারা আমাদের চাইতে ভাল বুঝতেন। দ্বীন এর ব্যাপারে অন্যান্যদের মতামতের চাইতে তাদের মতামত আমাদের কাছে অগ্রগণ্য। ভাববার বিষয় হল সাহাবাগণ (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) যে সময়টাকে অপছন্দ করতেন সে সময়ে আমরা যারা অবস্থান করছি তাদের কী অবস্থা? যেখানে আমাদের সাহাবাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তুলনায় জ্ঞান কম, ধৈর্য কম, ভাল কাজে সাহায্যকারী কম, মানুষের মধ্যে মহামারীর মত দুর্নীতির বিস্তার সর্বোপরি একটি ভয়াবহ দূষণযুক্ত পৃথিবীতে আমাদের বসবাস করতে হচ্ছে। তোমার প্রতি নসীহা হচ্ছে দ্বীনের সঠিক ও মূল রাস্তাটি খুঁজে নাও এবং একে আঁকড়ে ধরে রাখ।❞

___
ইমাম সুফিয়ান আস-সাওরী রাহ. [ আব্বাদ ইবন আব্বাদ আল খাওয়াস আল-আরসুফির প্রতি এক চিঠিতে লিখা উপদেশ ]

#ilmweb