বিয়েতে নারীর অভিভাবকের অনুমতি : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা
— উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
কোনো নারী একাকী বিয়ে করে নিলে ব্যভিচার বা জিনার অপবাদ দেয়া ইলমের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তির কাজ হতে পারে না। হাঁ, কোনো বিষয় বৈধ হলেই সেটা যে প্রশংসনীয়, তা নয়। যারা নারীর বিয়েতে অভিভাবকের অনুমতির শর্ত মানেন না, তাঁরাও কিন্তু অভিভাবক ছাড়া কোনো বিয়েকে উৎসাহিত করেন না; বরং একে সামাজিকভাবে খারাপ দৃষ্টিতেই দেখেন। এটাই কাম্য।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/অভিভাবকের-অনুমতি/
— উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
কোনো নারী একাকী বিয়ে করে নিলে ব্যভিচার বা জিনার অপবাদ দেয়া ইলমের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তির কাজ হতে পারে না। হাঁ, কোনো বিষয় বৈধ হলেই সেটা যে প্রশংসনীয়, তা নয়। যারা নারীর বিয়েতে অভিভাবকের অনুমতির শর্ত মানেন না, তাঁরাও কিন্তু অভিভাবক ছাড়া কোনো বিয়েকে উৎসাহিত করেন না; বরং একে সামাজিকভাবে খারাপ দৃষ্টিতেই দেখেন। এটাই কাম্য।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/অভিভাবকের-অনুমতি/
❤6
মানবজাতি যেসব দুরবস্থার শিকার হয়, মানুষের স্বভাব-প্রকৃতি যেসব দিকে প্রবাহিত হয়, জলে-স্থলে নিজেদের কৃতকর্মের ফলে যে ফাসাদের সৃষ্টি হয় এবং পৃথিবীর বুকে সর্বত্র যে দুঃখ-দুর্দশা মানুষের হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করে, এ সবকিছুর কারণ একটিই―মানুষের সৌভাগ্যের জন্য যে মৌলিক নীতিমালা দেয়া হয়েছিল, তা থেকে বের হয়ে যাওয়া। কিতাবুল্লাহর (কুরআন) কাছে সব বিচার-ফায়সালা ন্যস্ত করার মৌলনীতি ভুলে যাওয়া। সব বিষয়ের চাবিকাঠি এর মূল ও মালিক আল্লাহর কাছে হস্তান্তর না-করা।
لَهُ مَقَالِيدُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ
‘তাঁর কাছেই আসমান-জমিনের যাবতীয় বিষয়াবলির চাবিকাঠি।’
মানবজাতি যে দুঃখকষ্টের মোকাবেলা করছে, যেসব রোগে আক্রান্ত হয়েছে, এ সবকিছুর একমাত্র সমাধান মহান আল্লাহর এই কিতাবের মাঝেই রয়েছে। কিতাবুল্লাহর কাছে সমস্ত বিচার-ফায়সালা ন্যস্ত করা ঐচ্ছিক কোনো বিষয় নয়, বরং এরই নাম ইমান। আল্লাহর শরিয়াতের কাছে বিচার-ফায়সালা ন্যস্ত করা ছাড়া ইমান ও ইসলামের কোনোই গ্রহণযোগ্যতা নেই। এর অনুপস্থিতি মানে ইসলামেরই অনুপস্থিতি।
وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَلَا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى اللهُ وَرَسُولُهُ أَمْرًا أَنْ يَكُونَ لَهُمُ الْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِمْ وَمَنْ يَعْصِ اللهَ وَرَسُولَهُ فَقَدْ ضَلَّ ضَلَالًا مُبِينًا
‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুল কোনো নির্দেশ-ফায়সালা দিলে কোনো মুমিন পুরুষ বা নারীর জন্য নিজেদের ব্যাপারে অন্য কিছু এখতিয়ার করার অধিকার থাকে না। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে অমান্য করে, সে তো স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে।’
وَيَقُولُونَ آمَنَّا بِاللهِ وَبِالرَّسُولِ وَأَطَعْنَا ثُمَّ يَتَوَلَّى فَرِيقٌ مِنْهُمْ مِنْ بَعْدِ ذَلِكَ وَمَا أُولَئِكَ بِالْمُؤْمِنِينَ
‘তারা বলে―আমরা আল্লাহ ও রাসুলের ওপর ইমান এনেছি, আনুগত্য করেছি।’ তারপর তাদের একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়। আসলে তারা ইমানদার নয়।
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ আকিদাহর পরিশুদ্ধি ]
لَهُ مَقَالِيدُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ
‘তাঁর কাছেই আসমান-জমিনের যাবতীয় বিষয়াবলির চাবিকাঠি।’
মানবজাতি যে দুঃখকষ্টের মোকাবেলা করছে, যেসব রোগে আক্রান্ত হয়েছে, এ সবকিছুর একমাত্র সমাধান মহান আল্লাহর এই কিতাবের মাঝেই রয়েছে। কিতাবুল্লাহর কাছে সমস্ত বিচার-ফায়সালা ন্যস্ত করা ঐচ্ছিক কোনো বিষয় নয়, বরং এরই নাম ইমান। আল্লাহর শরিয়াতের কাছে বিচার-ফায়সালা ন্যস্ত করা ছাড়া ইমান ও ইসলামের কোনোই গ্রহণযোগ্যতা নেই। এর অনুপস্থিতি মানে ইসলামেরই অনুপস্থিতি।
وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَلَا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى اللهُ وَرَسُولُهُ أَمْرًا أَنْ يَكُونَ لَهُمُ الْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِمْ وَمَنْ يَعْصِ اللهَ وَرَسُولَهُ فَقَدْ ضَلَّ ضَلَالًا مُبِينًا
‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুল কোনো নির্দেশ-ফায়সালা দিলে কোনো মুমিন পুরুষ বা নারীর জন্য নিজেদের ব্যাপারে অন্য কিছু এখতিয়ার করার অধিকার থাকে না। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে অমান্য করে, সে তো স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে।’
وَيَقُولُونَ آمَنَّا بِاللهِ وَبِالرَّسُولِ وَأَطَعْنَا ثُمَّ يَتَوَلَّى فَرِيقٌ مِنْهُمْ مِنْ بَعْدِ ذَلِكَ وَمَا أُولَئِكَ بِالْمُؤْمِنِينَ
‘তারা বলে―আমরা আল্লাহ ও রাসুলের ওপর ইমান এনেছি, আনুগত্য করেছি।’ তারপর তাদের একদল মুখ ফিরিয়ে নেয়। আসলে তারা ইমানদার নয়।
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ আকিদাহর পরিশুদ্ধি ]
❤5
'আকিদাহর সাথে সম্পর্কহীন আমলের কোনো মূল্যই নেই।'
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ আকিদাহর পরিশুদ্ধি ]
____
শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম
[ আকিদাহর পরিশুদ্ধি ]
❤15