যাদের আমরা এই মহান দ্বীনের দিকে আহ্বান করি অথবা যাদেরকে ইসলামের ভিত্তিপ্রস্তরের ওপর গড়ে তুলতে চাই, সবকিছুর আগে ইমানের শিক্ষা দিয়ে শুরু করতে হবে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে, যখন ইসলামের দিকে সম্পৃক্ত এই প্রজন্মের সন্তানদের হৃদয়ে আকিদাহর বুঝ বিবর্ণ হয়ে গেছে। এর জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে মানহাজ রেখে গেছেন, প্রতিটি ব্যক্তিকে সে মানহাজই অনুসরণ করতে হবে। তারপর তাদের শরিয়াতের ফুরুয়ি (শাখাগত) বিষয়গুলো মানতে বলা হবে। মানুষদের বোঝাতে হবে, তাদের রব কে? মহাবিশ্বে আল্লাহর বড়ত্ব, ক্ষমতা, কেমন ও কতটা অন্তহীন! তিনিই সকল সম্রাটের সম্রাট, তাঁর হাতেই সব বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ। তিনিই সব বান্দার ওপর মহানিয়ন্ত্রক। তাঁর দিকেই সব বিষয় ফিরে যায়। তিনিই সর্বস্রষ্টা ও রিযকদাতা। এই বিষয়গুলো প্রথমেই শিক্ষা দিতে হবে। আমরা যদি প্রথমেই তাদেরকে শরিয়াতের শাখাগত বিষয়গুলো মানতে বলি, তাহলে এটা হবে শূন্যে বীজ অঙ্কুরোদগম করার অর্থহীন প্রচেষ্টা। অথচ এখনো তারা সৃষ্টির স্রষ্টাকেই চেনেনি।
_
ড. আবদুল্লাহ আযযাম (রাহিমাহুল্লাহ)
বই—আকিদাহর পরিশুদ্ধি
[ ইলমওয়েব পাবলিশিং ]
_
ড. আবদুল্লাহ আযযাম (রাহিমাহুল্লাহ)
বই—আকিদাহর পরিশুদ্ধি
[ ইলমওয়েব পাবলিশিং ]
❤3👍1
নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘পাঁচটি বিষয়ের আগেই পাঁচটি জিনিস থেকে সুবিধা লাভ করো— বৃদ্ধ বয়সে উপনীত হবার আগেই যৌবন, অসুস্থতার আগেই সুস্থতা, দরিদ্রতার আগেই স্বচ্ছলতা, ব্যস্ততার আগেই অবসর এবং মৃত্যু আসার আগেই জীবন।’
হাদিসটি এ শিক্ষাই দেয়—জীবন, সুস্থতা ও অবসর সময়ের সুবিধাকে আল্লাহর ইবাদতে এমনভাবে কাজে লাগানো উচিত, যেন এটিই জীবনের শেষ রমাদান। রমাদান মাস আত্মিক শক্তি পুনর্গঠন করার মাস। এ মাস থেকে একজন কতটুকু উপকার লাভ করবে, সেটি তার ওপরই নির্ভর করে।
____
শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল
বই— রমাদান : জিজ্ঞাসা ও জবাব
হাদিসটি এ শিক্ষাই দেয়—জীবন, সুস্থতা ও অবসর সময়ের সুবিধাকে আল্লাহর ইবাদতে এমনভাবে কাজে লাগানো উচিত, যেন এটিই জীবনের শেষ রমাদান। রমাদান মাস আত্মিক শক্তি পুনর্গঠন করার মাস। এ মাস থেকে একজন কতটুকু উপকার লাভ করবে, সেটি তার ওপরই নির্ভর করে।
____
শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল
বই— রমাদান : জিজ্ঞাসা ও জবাব
❤4👍1
সাদাকাতুল ফিতর : খাদ্যদ্রব্য না কি টাকা?
—উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
যখন যে বস্তুর প্রচলন ও লোকদের যা চাহিদা, তা দিয়েই যাকাতুল ফিতর আদায় করা যায়। অর্থাৎ শুধু হাদিসে বর্ণিত নির্দিষ্ট খাদ্যদ্রব্য দিয়েই আদায় করতে হবে এমন নয়। এর বাইরের খাদ্যদ্রব্য এবং নগদ অর্থ দিয়েও আদায় করা যায়। তবে একটি কথা অবশ্যই বুঝতে হবে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব বস্তুর নাম উল্লেখ করেছেন, সেসব দিয়ে যাকাতুল ফিতর আদায় করা অন্য কিছুর চেয়ে উত্তম হবে এবং অন্ততপক্ষে নগদ অর্থের বিবেচনায় খাদ্যদ্রব্যের যাকাত উত্তম হবে।
যেহেতু তাঁর যুগে দিনার-দিরহামের প্রচলন থাকা সত্ত্বেও যব ও কিসমিস দিয়ে যাকাতুল ফিতর দেয়ার নির্দেশ করেছেন। তাই এগুলোই উত্তম বলে বিবেচিত হওয়াই যুক্তিযুক্ত। যদিও সালাফরা যাকাতুল ফিতরের বস্তুতে ব্যাপকতা এনেছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/সাদাকাতুল-ফিতর/
—উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
যখন যে বস্তুর প্রচলন ও লোকদের যা চাহিদা, তা দিয়েই যাকাতুল ফিতর আদায় করা যায়। অর্থাৎ শুধু হাদিসে বর্ণিত নির্দিষ্ট খাদ্যদ্রব্য দিয়েই আদায় করতে হবে এমন নয়। এর বাইরের খাদ্যদ্রব্য এবং নগদ অর্থ দিয়েও আদায় করা যায়। তবে একটি কথা অবশ্যই বুঝতে হবে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব বস্তুর নাম উল্লেখ করেছেন, সেসব দিয়ে যাকাতুল ফিতর আদায় করা অন্য কিছুর চেয়ে উত্তম হবে এবং অন্ততপক্ষে নগদ অর্থের বিবেচনায় খাদ্যদ্রব্যের যাকাত উত্তম হবে।
যেহেতু তাঁর যুগে দিনার-দিরহামের প্রচলন থাকা সত্ত্বেও যব ও কিসমিস দিয়ে যাকাতুল ফিতর দেয়ার নির্দেশ করেছেন। তাই এগুলোই উত্তম বলে বিবেচিত হওয়াই যুক্তিযুক্ত। যদিও সালাফরা যাকাতুল ফিতরের বস্তুতে ব্যাপকতা এনেছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/সাদাকাতুল-ফিতর/
❤3👍3
তারাবির রাকাতসংখ্যা : বিবাদ নয় সম্প্রীতি
—উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
.
তারাবির রাকাতসংখ্যা কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণে সীমাবদ্ধ নয়। যে যত রাকাত ইচ্ছা, আদায় করতে পারে। এ জন্যই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতের সালাত ‘দুই দুই’ বলে বিষয়টি ব্যাপক করে দিয়েছেন।
সালাতটি ফরজ–ওয়াজিবও নয়; বরং সুন্নাহ। এমন নয় যে, কেউ তারাবিহ না-পড়লে গুনাহগার হবে। এটি যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাহ, তাই ছেড়ে দেয়া অনুচিত এবং আমরা অবশ্যই গুরুত্বের সাথে আদায় করার চেষ্টা করব।
তবে এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বাকবিতণ্ডা, ঝগড়া-বিবাদ, বাহাস-মুনাযারা এবং একে অপরকে গালাগালি করা সম্পূর্ণই গর্হিত ও শরিয়াহবিরোধী কাজ।
.
.
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/তারাবির-রাকাতসংখ্যা/
—উসতায শাইখুল ইসলাম (হাফিযাহুল্লাহ)
.
.
তারাবির রাকাতসংখ্যা কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণে সীমাবদ্ধ নয়। যে যত রাকাত ইচ্ছা, আদায় করতে পারে। এ জন্যই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতের সালাত ‘দুই দুই’ বলে বিষয়টি ব্যাপক করে দিয়েছেন।
সালাতটি ফরজ–ওয়াজিবও নয়; বরং সুন্নাহ। এমন নয় যে, কেউ তারাবিহ না-পড়লে গুনাহগার হবে। এটি যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাহ, তাই ছেড়ে দেয়া অনুচিত এবং আমরা অবশ্যই গুরুত্বের সাথে আদায় করার চেষ্টা করব।
তবে এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বাকবিতণ্ডা, ঝগড়া-বিবাদ, বাহাস-মুনাযারা এবং একে অপরকে গালাগালি করা সম্পূর্ণই গর্হিত ও শরিয়াহবিরোধী কাজ।
.
.
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে ভিজিট করুন : https://ilmweb.net/তারাবির-রাকাতসংখ্যা/
❤4👍4