আল-মালিক (সর্বকর্তৃত্বময়, অধিপতি)— المالِكُ
.
.
তিনি সর্বকর্তৃত্বময় ও অধিপতির গুণে গুণান্বিত। এই গুণাবলি তাঁর মহিমা, বিশালতা, ক্ষমতা, সর্বশক্তি এবং জগত পরিচালনায় তাঁর সার্বভৌম কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ চিত্রিত করে। সৃষ্টি কিংবা আদেশ বা প্রতিফলসহ যাবতীয় সবকিছুর ক্ষেত্রে তিনিই নির্দেশনা দেন। পুরো সৃষ্টিই তাঁর, সবাই তাঁরই আজ্ঞাবহ ও মালিকানাভুক্ত। গোটা সৃষ্টিই তাঁর মুখাপেক্ষী।
‘বলো, ‘রাজত্বের মালিক হে আল্লাহ, তুমি যাকে চাও রাজত্ব দাও, আবার যার কাছ থেকে চাও রাজত্ব কেড়ে নাও। যাকে চাও সম্মানিত করো, আবার যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। তোমার হাতেই কল্যাণ। তুমি সবকিছু করতে সক্ষম।’’ [ সুরা আলি ইমরান, ৩ : ২৬]
‘যিনি আসমান-জমিনের একচ্ছত্র অধিপতি। তবে আল্লাহ সবকিছুর সাক্ষী (সবকিছুই জানেন)।’ [সুরা বুরুজ, ৮৫ : ৯]
____
ইমাম আবদুর রহমান আস-সাদি
সূত্র : বই— মারিফাতুল্লাহ (ইলমওয়েব ই-বুক)
#ilmweb
.
.
তিনি সর্বকর্তৃত্বময় ও অধিপতির গুণে গুণান্বিত। এই গুণাবলি তাঁর মহিমা, বিশালতা, ক্ষমতা, সর্বশক্তি এবং জগত পরিচালনায় তাঁর সার্বভৌম কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ চিত্রিত করে। সৃষ্টি কিংবা আদেশ বা প্রতিফলসহ যাবতীয় সবকিছুর ক্ষেত্রে তিনিই নির্দেশনা দেন। পুরো সৃষ্টিই তাঁর, সবাই তাঁরই আজ্ঞাবহ ও মালিকানাভুক্ত। গোটা সৃষ্টিই তাঁর মুখাপেক্ষী।
‘বলো, ‘রাজত্বের মালিক হে আল্লাহ, তুমি যাকে চাও রাজত্ব দাও, আবার যার কাছ থেকে চাও রাজত্ব কেড়ে নাও। যাকে চাও সম্মানিত করো, আবার যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। তোমার হাতেই কল্যাণ। তুমি সবকিছু করতে সক্ষম।’’ [ সুরা আলি ইমরান, ৩ : ২৬]
‘যিনি আসমান-জমিনের একচ্ছত্র অধিপতি। তবে আল্লাহ সবকিছুর সাক্ষী (সবকিছুই জানেন)।’ [সুরা বুরুজ, ৮৫ : ৯]
____
ইমাম আবদুর রহমান আস-সাদি
সূত্র : বই— মারিফাতুল্লাহ (ইলমওয়েব ই-বুক)
#ilmweb
আবু মুহাম্মাদ
— ড. ইয়াদ কুনাইবি
আমার খুব কাছের, প্রিয় এক ভাই…আবু মুহাম্মাদ। চিনি বেশ অনেকদিন ধরেই। বড় মনের মানুষ। অসাধারণ আদব ও আখলাক। একবার কাছ থেকে দেখার পর ভালো না-বেসে থাকা কঠিন।
তাঁর এক ভাই আছে। দুঃখজনকভাবে তার স্বভাব আবু মুহাম্মাদের ঠিক বিপরীত। জর্দানেই কাজ করতেন একজন মিসরীয় ভাই। কোনো এক কারণে কোনো একদিন সেই মিসরীয়কে অপমান করল আবু মুহাম্মাদের ভাই। দুঃখ-ভারাক্রান্ত মনে উপস্থিত মানুষের সামনে সেই মিসরীয় অভিযোগ জানাল, ‘একজন মানুষের সম্বল কেবল তার আত্মসম্মান। আমরা গরিব। মিসর থেকে এখানে এসেছি পেটের দায়ে, কাজ করতে। এ দেশে আমাদের কোনো আত্মীয়-স্বজন নেই। কোনো অভিভাবক নেই। নিজের বলতে আছে শুধু এই আত্মসম্মান। যদি এও হারিয়ে যায়, তবে আমি আর জর্দানে থাকতে চাই না। এর চেয়ে সম্মান নিয়ে মিসরে ফিরে যাওয়াই ভালো।’ বুকভরা ব্যথা নিয়ে টলোটলো চোখে কথাগুলো বলছিলেন মিসরের সেই ভাই।
.
সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিংক : https://ilmweb.net/আবু-মুহাম্মাদ/
— ড. ইয়াদ কুনাইবি
আমার খুব কাছের, প্রিয় এক ভাই…আবু মুহাম্মাদ। চিনি বেশ অনেকদিন ধরেই। বড় মনের মানুষ। অসাধারণ আদব ও আখলাক। একবার কাছ থেকে দেখার পর ভালো না-বেসে থাকা কঠিন।
তাঁর এক ভাই আছে। দুঃখজনকভাবে তার স্বভাব আবু মুহাম্মাদের ঠিক বিপরীত। জর্দানেই কাজ করতেন একজন মিসরীয় ভাই। কোনো এক কারণে কোনো একদিন সেই মিসরীয়কে অপমান করল আবু মুহাম্মাদের ভাই। দুঃখ-ভারাক্রান্ত মনে উপস্থিত মানুষের সামনে সেই মিসরীয় অভিযোগ জানাল, ‘একজন মানুষের সম্বল কেবল তার আত্মসম্মান। আমরা গরিব। মিসর থেকে এখানে এসেছি পেটের দায়ে, কাজ করতে। এ দেশে আমাদের কোনো আত্মীয়-স্বজন নেই। কোনো অভিভাবক নেই। নিজের বলতে আছে শুধু এই আত্মসম্মান। যদি এও হারিয়ে যায়, তবে আমি আর জর্দানে থাকতে চাই না। এর চেয়ে সম্মান নিয়ে মিসরে ফিরে যাওয়াই ভালো।’ বুকভরা ব্যথা নিয়ে টলোটলো চোখে কথাগুলো বলছিলেন মিসরের সেই ভাই।
.
সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিংক : https://ilmweb.net/আবু-মুহাম্মাদ/
আবু মুসা আল-আশআরি (রাদিয়াল্লহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক সফরে আমরা আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে ছিলাম। আমরা যখন কোন উপত্যকায় আরোহণ করতাম, তখন লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এবং আল্লাহু আকবার বলতাম। আর আমাদের আওয়াজ অতি উঁচু হয়ে যেত। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বললেন, ‘হে লোক সকল! তোমরা নিজেদের প্রতি সদয় হও। তোমরা তো বধির বা অনুপস্থিত কাউকে ডাকছ না। বরং তিনি তো তোমাদের সঙ্গেই আছেন, তিনি তো শ্রবণকারী ও নিকটবর্তী।’
——
[ সূত্র : সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ২৯৯২ ]
#ilmweb
——
[ সূত্র : সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ২৯৯২ ]
#ilmweb